করোনার কারণে স্বাস্থ্য বিভাগের সকল আটকে থাকা পরীক্ষা নেয়া হবে বলে জানান স্বাস্থ্যমন্ত্রী। তিনি আজ ২৬ নভেম্বর ২০২০ তারিখ সকালে, শেখ রাসেল গ্যাস্ট্রোলিভার হাসপাতালের সার্জারি বিভাগের উদ্বোধন শেষে এ কথা বলেন। সকল পরীক্ষা জানুয়ারির মধ্যে সমাপ্ত হবে বলে আশা প্রকাশ করেন।
ফাইজার বা মডার্নার ভ্যাকসিন সফল হওয়া সত্ত্বেও কেন অক্সফোর্ড এর ভ্যাকসিন পছন্দ করা হয়েছে তা বলতে গিয়ে বলেন, “যেসব ভ্যাকসিনের তাপমাত্রা মাইনাস ৭০’র কাছাকাছিতে রেখে নিয়ন্ত্রণ করতে হয়, সেগুলো নেয়ার সুযোগ নেই বাংলাদেশের। ফলে ডব্লিএইচও বা গ্যাভি সেসব ভ্যাকসিন সরবরাহ করলেও তা নেয়া সম্ভব হবে না”
অনুন্নত দেশের ২০ ভাগ মানুষের জন্য ভ্যাকসিন দেয়ার কথা জানিয়েছেন ভ্যাকসিন এল্যায়েন্স-গ্যাভি।
মন্ত্রী জানান, ২ থেকে ৮ ডিগ্রি তাপমাত্রার অক্সফোর্ডের ভ্যাকসিন নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব। তাই এই ভ্যাকসিন নিতে পারবে বাংলাদেশ। এরইমধ্যে ৩ কোটি ভ্যাকসিনের জন্য চুক্তি হয়েছে। যার অর্ধেক টাকা এরইমধ্যে ছাড় দেয়া হয়েছে।