জাতীয় দিবস কলঙ্কের হয় এমন দূর্ভাগা জাতী খুব কম আছে। নিজেদের বিশ্বাসঘাতকতা ও নিকৃষ্টতম কার্যকলাপের সাক্ষী আমাদের জাতীয় শোক দিবস। ৪৫ বছরেও আমরা এই শোককে শক্তিতে রুপান্তরের চেষ্টা চালছে কিন্তু দিবসেই সীমাবদ্ধ থেকে যাচ্ছে। সময় এসেছে। জাতীর জনকের কন্যার হাতে যখন দেশ এখনই সময় আমাদের ৭৫ এর এই নিকৃষ্টতম উপাখ্যান এর দাঁতভাঙ্গা জবাব দেয়ার।
৭৫’ এর এই দিনে বাংগালীর স্বপ্নকে, অগ্রযাত্রাকে নস্যাৎ করে দেয়ার ষড়যন্ত্রে মেতে উঠেছিল দেশ ও জাতীর ইতিহাসের একদল কলঙ্কিত মানুষরূপী হায়েনার দল। তাদের স্বপ্ন বাস্তবায়ন হতে পারে নাই। কখনো হতে দিব না । এটাই আমাদের শোকদিবসের প্রত্যয় হওয়া উচিৎ। জনগনের সেবাকে আমাদের ব্রতী হিসেবে নিয়ে বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়ার সৈনিক হয়ে কাজ করতে হবে। বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন বাস্তবায়নের দিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে প্রিয় দেশকে । গড়ে তুলতে হবে বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা।
আমাদের অগ্রগতিতে সাহেদ,সাবরিনারা বাধা হয়ে থাকতে পারবেনা যেভাবে বিশ্বের বড় বড় শক্তিধারীদের আশ্রয়ে প্রশ্রয়ে থেকেও বাচতে পারে নাই মেজর ডালিম,বজলুলেরা। খোন্দকার মুশতাকের উত্তরসূরীরা থাকবে। এদের পরাজিত করেই আমাদের এগিয়ে যেতে হবে সোনার বাংলার রুপকল্পের মহাসড়কের দিকে।
কাগজের মধ্যে আর আনুষ্ঠানিকতার মধ্যেই এখন আমাদের জাতীয় সকল আয়োজন থেমে নেই। কাজের মধ্যেই বাস্তবায়ন হচ্ছে। আমাদের আয়োজনে এখন সভাস্থলে দু চারজনের বক্তব্যে আর প্রস্থাবনায় আটকে নেই। অনুষ্ঠানের স্বার্থকতা কর্মসূচীতে।
সরকারী সকল কর্তৃপক্ষ জাতীয়ভাবে তাদের অধিনস্থ সকল দপ্তরের কর্মসূচি নির্ধারন করে দেন। স্বাস্থ্য সেবা বিভাগ তাদের তাদের কর্মসূচী সাজিয়েছেন অনেক গোছানো উপায়ে। ১০ অগাস্ট স্বাস্থ্যমন্ত্রনালয়ের কনফারেন্স কক্ষে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালিক এম.পি এর সভাপতিত্বে জুম মিটিং এর মাধ্যমে তাদের কর্মসূচী প্রস্থাবনা চুড়ান্ত করেন। সারাদিনের কর্মসূচিতে সকল স্থানে নিদৃষ্ট সামাজিক দূরত্ব রক্ষার তাগিদ এসেছে এসছে মেডিকেল ক্যাম্পিং সহ স্বাস্থ্যসেবা ও জনসেচতনতা তৈরির মতো জনবান্ধব কর্মসূচি । এখন সময় এটার বাস্তবায়ন ও জনসাধারনের কাছে এর সুফল পৌছানো।