স্টাফ রিপোর্টারঃ
ইউরোপীয় ইউনিয়েনের রাষ্ট্রদূত চার্লস হোয়াইটলি আজ বুধবার বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ইন্টারন্যাশনাল অ্যান্ড স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিজ (বিআইআইএসএস) আয়োজিত ‘প্রমোটিং মাল্টিল্যাটারাল কোঅপারেশন টু প্রিভেন্ট হিউম্যান ট্র্যাফিকিং অ্যান্ড মাইগ্রেন্ট স্মাগলিং’ শীর্ষক আলোচনা অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করে বলেন
বাংলাদেশ সরকারের সাথে বাংলাদেশ থেকে নার্সিং ও অন্যান্য বিশেষ খাতে ‘যোগ্যতাসম্পন্ন’ জনশক্তি নেওয়ার বিষয়ে চুক্তি নিয়ে কাজ করছি আমরা।
তিনি আরো বলেন, এ ক্ষেত্রে অংশীদারিত্বের জন্য বাংলাদেশকে বিবেচনা করছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন, যা ইইউতে বৈধ অভিবাসনের জন্য উৎসাহব্যঞ্জক নতুন পথ হতে পারে।
নার্সিং ও অন্যান্য বিশেষ যোগ্যতার ক্ষেত্রে। তারা কাজ করবে, প্রশিক্ষিত হবে এবং একটা নির্দিষ্ট সময়ের পর ফিরে আসবে। এক্ষেত্রে বাংলাদেশ সরকারের সাথে আলোচনা চলমান। এ প্রক্রিয়ায় দুই পক্ষেরই লাভবান হওয়ার সুযোগ থাকবে।
বিশ্বব্যাপী মানবপাচার বন্ধে দ্বিপক্ষীয়, আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে সহযোগিতামূলক কাজের ওপর ও গুরুত্ব দেন হোয়াইটলি।
মানবপাচারকে ’ভয়াবহ অপরাধ’ হিসাবে বর্ণনা করেন তিনি। পাচারের শিকার নারী ও শিশুরা এক্ষেত্রে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ইউরোপে যারা প্রতিবছর পাচার হচ্ছে, তাদের মধ্যে ৭২ শতাংশই নারী ও শিশু।
হোয়াইটলি বলেন, ”বিশ্বব্যাপী প্রতিবছর প্রায় ২৯ দশমিক ৪০ বিলিয়ন ইউরো হাতিয়ে নেয় পাচারকারীরা। বিশাল এ কারবারে বড় ধরনের স্বার্থান্বেষী গোষ্ঠী জড়িত।